প্রিয় তুমি।শব্দ টা খুব অচেনা।কাকে ডাকি প্রিয় বলে?কাকে চাই এত?হয়তো কেউ না।হয়তো বা স্বপ্নে দেখা ঘোড়ায় চড়া রাজপুত্তুর।ধূস।এসব আবার হয় নাকি।বাস্তবটা বড় বেমানান,বেরঙীন।বড়ো একঘেয়ে।এই বাস্তবে কখনো বাঁধভাঙা রঙের ছোঁয়া লাগেনা।এই বাস্তব একলা থাকার অভ্যেস এ ক্ষত,পরিণত।তাই আমি যতবার স্বপ্ন আঁকড়ে ধরি, ততবার হিঁচড়ে টেনে আনে বীজগণিত ,পাটিগণিত এর জগতে।সেদিন চোখ বুঝতেই দেখি,আলতা পায়ে টুকটুকে মেয়েটি আঁচল লুটিয়ে পড়ছে ধুলোয়।নূপুর বাজিয়ে ছুটে যাচ্ছে খেলার ঘরে।খেলার সাথী তার অনেক বটে,কিন্তু সেই ধূসর পাঞ্জাবি পড়া আধো আধো স্বরে কথা বলা ছেলেটি যেন তার সবচেয়ে প্রিয়।যেমন তুমি।তাদের তো নেই কোনো বাঁধা নিষেধ।তাদের নেই পার্শ্ব জগতের ভুল ধারণা।তাদের কি আছে জানো?দুটো সরল চঞ্চল মন।তারা কি ভালোবাসে?না তো।তারা ভালোবাসার ঊর্ধে।ঠিক যেমন তুমি।জানো,ছেলেটি একদিন আলতা পড়াতে গিয়ে কি করে বসেছিল।আলতা হয়ে গেল আঁকাবাঁকা ,ধ্যাবরা।তার ছোট্ট পায়ে মানাবে কেন?তাই ভিজে আলতা পায়ে ছাপ ফেলতে ফেলতে মেয়েটা দৌড়েছিলো তার পেছনে।পৌঁছালো কোথায় জানো?ছেলেটির খেলার ঘরে।লাল আলতা পড়া লক্ষী নাই বা দুধ মেশাল আলতায়, নাই বা কেউ বরণ করলো তাকে।কিন্তু খেলার ছলে,অচকিতে পৌঁছে গেল তার কাছে।তুমি জিজ্ঞেস করবে"সারাজীবন কি তারা সুখে থাকতে পারবে?ছেলেমানুষ তো ওরা"।আমি বলব তোমার হাতে হাত রেখে"সারাজীবন এর কথা কি আর আজ জানা যায়?সারাজীবনের কথা জানতে গেলে তো সারাজীবন পার করতে হয়।"প্রিয় তুমি,তোমার তুমিতে যে বড্ড বিভোর,হয়তো ক্ষনিকের জন্য মাত্র।এই বিভোর আধো চৈতন্য আবার নিয়ে আসে যে সত্যের বেমানান জগতে।কিন্তু আমি?প্রতি রাতে হারিয়ে যাই সেই এক গল্পে।কে বলে সেই গল্প?তুমি?
It's been a long time since i wanted to talk with you but you know it's a busy time and i rarely find time, even for myself. So it's not ...
©
©
©
©